শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

প্রথমবারের মতো ইতালি এবং নেদারল্যান্ডস টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে


প্রথমবারের মতো ইতালি এবং নেদারল্যান্ডস টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে, ২০২৬ সালের টুর্নামেন্টে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে। এর ফলে এখন পর্যন্ত ১৫টি দল এই ইভেন্টে খেলার টিকিট পেয়েছে, যা ভারত ও শ্রীলঙ্কা যৌথভাবে আয়োজন করবে।

শুক্রবার (১১ জুলাই) ইতালি ইতিহাস গড়েছে, প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। একই দিনে নেদারল্যান্ডসও এই মর্যাদাপূর্ণ টুর্নামেন্টে তাদের জায়গা নিশ্চিত করেছে।

২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে, ২০২৪ সালের মতোই ২০টি দল অংশ নেবে। আয়োজক হিসেবে ভারত ও শ্রীলঙ্কা সরাসরি টুর্নামেন্টে খেলবে। ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার এইটে উঠে বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং যুক্তরাষ্ট্র ২০২৬ সালের বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার সুযোগ পেয়েছে। ২০২৪ সালের আয়োজক ভারতকে এই সুপার এইটের হিসাবের বাইরে রাখা হয়েছে।

২০২৬ সালের সহ-আয়োজক শ্রীলঙ্কা ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বাদ পড়েছিল। আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে আরও তিনটি দল—পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ড—সরাসরি পরবর্তী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে।

কানাডা আঞ্চলিক বাছাইপর্বের মাধ্যমে সবার আগে ২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বে জায়গা করে নিয়েছে। গত জুনে আমেরিকান অঞ্চলের বাছাইয়ে দেশটি ১৩তম দল হিসেবে বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করে।

আমেরিকা অঞ্চল থেকে একটি দল, ইউরোপ থেকে দুটি, আফ্রিকা থেকে দুটি এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে তিনটি দল বিশ্বকাপে অংশ নেবে। ইউরোপ থেকে ইতালি এবং নেদারল্যান্ডস তাদের জায়গা নিশ্চিত করেছে, তবে আফ্রিকা এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বাছাইপর্বের খেলা এখনো শুরু হয়নি।

### ২০২৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিশ্চিত দলসমূহ

ভারত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, কানাডা, ইতালি এবং নেদারল্যান্ডস।



Share This Post

শেয়ার করুন

Author:

Note For Readers: The CEO handles all legal and staff issues. Claiming human help before the first hearing isn't part of our rules. Our system uses humans and AI, including freelance journalists, editors, and reporters. The CEO can confirm if your issue involves a person or AI.