মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রোববার (২০ জুলাই ২০২৫) তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর পারভেজ হোসেন ইমনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে এই জয়ে ১-০ তে এগিয়ে গেছে টাইগাররা। এটি ২০১৬ সালের এশিয়া কাপের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি জয়।
ম্যাচের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১৯.৩ ওভারে মাত্র ১১০ রানে অলআউট হয়ে যায়। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন ওপেনার ফখর জামান, এবং আব্বাস আফ্রিদি করেন ২২ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদ ৩.৩ ওভারে ২২ রান দিয়ে ৩ উইকেট এবং মোস্তাফিজুর রহমান ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে টি-টোয়েন্টিতে দেশি ক্রিকেটার হিসেবে রেকর্ড গড়েন।
১১১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ শুরুতেই বিপাকে পড়ে। ইনিংসের প্রথম ওভারে পাকিস্তানি পেসার সালমান মির্জার বলে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ৪ বলে ১ রান করে আউট হন। এরপর অধিনায়ক লিটন কুমার দাসও একই ওভারে ৪ বলে ১ রান করে ফিরে যান। ২.২ ওভারে মাত্র ৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ।
পারভেজের দায়িত্বশীল ব্যাটিং
দলের এই ক্রান্তিলগ্নে তাওহিদ হৃদয় ও পারভেজ হোসেন ইমন তৃতীয় উইকেটে ৬২ বলে ৭৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন। তাওহিদ ৩৭ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৩৬ রান করে আউট হলেও, পারভেজ ৩৯ বলে ৩ চার ও ৫ ছক্কার সাহায্যে ৫৬ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলে দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যান। জাকের আলি অনিকের সঙ্গে মিলে তিনি ২৮ বল বাকি থাকতে ৭ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন।
ঐতিহাসিক জয়
এই জয় বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক কারণ, এর আগে ২০১৬ সালে মিরপুরে এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ২২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি বাংলাদেশের মাত্র চতুর্থ জয়। মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে এই জয় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে, কারণ তাদের তিনটি জয়ের মধ্যে দুটিই এই মাঠে এসেছে।
সিরিজের পরবর্তী ধাপতিন ম্যাচের এই সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচ যথাক্রমে ২২ ও ২৪ জুলাই মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাম্প্রতিক ২-১ সিরিজ জয়ের পর এই জয় বাংলাদেশকে সিরিজ জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী করে তুলেছে।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রোববার (২০ জুলাই ২০২৫) তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর পারভেজ হোসেন ইমনের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে এই জয়ে ১-০ তে এগিয়ে গেছে টাইগাররা। এটি ২০১৬ সালের এশিয়া কাপের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টি-টোয়েন্টি জয়।
ম্যাচের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১৯.৩ ওভারে মাত্র ১১০ রানে অলআউট হয়ে যায়। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন ওপেনার ফখর জামান, এবং আব্বাস আফ্রিদি করেন ২২ রান। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে তাসকিন আহমেদ ৩.৩ ওভারে ২২ রান দিয়ে ৩ উইকেট এবং মোস্তাফিজুর রহমান ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে টি-টোয়েন্টিতে দেশি ক্রিকেটার হিসেবে রেকর্ড গড়েন।
১১১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ শুরুতেই বিপাকে পড়ে। ইনিংসের প্রথম ওভারে পাকিস্তানি পেসার সালমান মির্জার বলে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ৪ বলে ১ রান করে আউট হন। এরপর অধিনায়ক লিটন কুমার দাসও একই ওভারে ৪ বলে ১ রান করে ফিরে যান। ২.২ ওভারে মাত্র ৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ।
পারভেজের দায়িত্বশীল ব্যাটিং
দলের এই ক্রান্তিলগ্নে তাওহিদ হৃদয় ও পারভেজ হোসেন ইমন তৃতীয় উইকেটে ৬২ বলে ৭৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন। তাওহিদ ৩৭ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৩৬ রান করে আউট হলেও, পারভেজ ৩৯ বলে ৩ চার ও ৫ ছক্কার সাহায্যে ৫৬ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলে দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যান। জাকের আলি অনিকের সঙ্গে মিলে তিনি ২৮ বল বাকি থাকতে ৭ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন।
ঐতিহাসিক জয়
এই জয় বাংলাদেশের জন্য ঐতিহাসিক কারণ, এর আগে ২০১৬ সালে মিরপুরে এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ২২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি বাংলাদেশের মাত্র চতুর্থ জয়। মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে এই জয় বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে, কারণ তাদের তিনটি জয়ের মধ্যে দুটিই এই মাঠে এসেছে।
সিরিজের পরবর্তী ধাপ
তিন ম্যাচের এই সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচ যথাক্রমে ২২ ও ২৪ জুলাই মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাম্প্রতিক ২-১ সিরিজ জয়ের পর এই জয় বাংলাদেশকে সিরিজ জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী করে তুলেছে।