বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

নির্বাচনের কারণে পেছাতে পারে বিপিএল, নতুন আরেকটি ভেন্যু যুক্ত হচ্ছে

নির্বাচনের কারণে পেছাতে পারে বিপিএল, নতুন আরেকটি ভেন্যু যুক্ত হচ্ছে

মাঠের ক্রিকেটে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স তলানিতে থাকলেও ঘরোয়া ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে জোরেশোরে কাজ করছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিসিবির পরিচালকরা দীর্ঘ বৈঠক করেছেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন বিপিএল গভর্নিং কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম। আগামী বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেটের পাশাপাশি নতুন আরেকটি ভেন্যু যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানানো হয়েছে। তবে কোন মাঠটি যুক্ত হবে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। বিসিবি পরিচালক মাহবুব আনাম কয়েকটি মাঠের কথা উল্লেখ করে বলেন, বিপিএল শুরুর আগে যে মাঠ প্রস্তুতির দিক থেকে এগিয়ে থাকবে, সেখানেই ম্যাচ আয়োজন করা হবে। মাহবুব আনাম বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য বিপিএলে অন্তত একটি নতুন ভেন্যু যুক্ত করা। বগুড়া ও খুলনায় ভেন্যু হিসেবে অডিট করার জন্য গ্রাউন্ডস অ্যান্ড ফ্যাসিলিটিজ বিভাগ থেকে লোক পাঠানো হয়েছে। বরিশালের উইকেট প্রস্তুত, আর আউটফিল্ডের কিছু কাজ চলছে। এতে বরিশালও ভেন্যু হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে। রাজশাহীর ক্ষেত্রে এনএসসি কাজ করছে, আমরাও তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি। এই চারটি ভেন্যুর মধ্যে যেটি সেরা হবে, সেটিকে আগামী বিপিএলে যুক্ত করা হবে।’ আগামী জাতীয় নির্বাচনের কারণে বিপিএল পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছেন মাহবুব আনাম। তিনি বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। শুনেছি, নির্বাচন হয়তো ঈদের আগেও হতে পারে। ডিসেম্বর যত কাছে আসবে, ততই বিপিএল শুরুর তারিখ সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যাবে। যদি ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে বিপিএল আয়োজন করা সম্ভব না হয়, তবে অন্য একটি সময়ে এটি হতে পারে। মে মাসেও আমাদের সময় খালি আছে। তবে ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে করলে কয়েকটি লিগের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে। আর মে মাসে করলে আইপিএলের সঙ্গে সংঘর্ষ হবে—এটা আমরা জানি। তবুও আমরা আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে যাব।’ বিস্তারিত আসছে...

Share This Post

শেয়ার করুন

Author:

Note For Readers: The CEO handles all legal and staff issues. Claiming human help before the first hearing isn't part of our rules. Our system uses humans and AI, including freelance journalists, editors, and reporters. The CEO can confirm if your issue involves a person or AI.