এই জয়ের ফলে ইন্টার মিয়ামির পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে ৮-এ, যা তাদের গ্রুপে প্রথম এমএলএস দল হিসেবে নকআউট পর্ব নিশ্চিত করে। যদিও পরে সিয়াটল সাউন্ডার্স নিজেদের ম্যাচে জিতে মিয়ামিকে টপকে যায়। ফলে নকআউটে মিয়ামি মুখোমুখি হবে মেক্সিকান পয়েন্ট টেবিলের তৃতীয় দল উয়ানলের।
মেসি এখনো মাঠে ফিরতে পারেননি। ক্লাব জানিয়েছে, তার ডান পায়ে হালকা চোট রয়েছে, যা তিনি নেকাক্সার বিপক্ষে আগের ম্যাচে পেয়েছিলেন। বুধবারের ম্যাচে তিনি চেজ স্টেডিয়ামের একটি স্যুট থেকে খেলা উপভোগ করেন।
ম্যাচে মিয়ামি একপর্যায়ে বিপদে পড়েছিল। ৩৪ মিনিটে পুমাসের জর্জ রুভালকাবা গোল করে এগিয়ে দেন তার দলকে। এই স্কোরলাইন থাকলে ৪ পয়েন্ট নিয়ে মিয়ামির বিদায় নিশ্চিত হতে পারত। কিন্তু সুয়ারেজের নৈপুণ্যে তা সম্ভব হয়নি। ৪৫ মিনিটে রদ্রিগো দে পল সুয়ারেজের পাস থেকে মিয়ামির হয়ে প্রথম গোলটি করেন।
আর্জেন্টিনার মিডফিল্ডার দে পল মেসির সঙ্গে খেলার জন্যই এমএলএসে যোগ দিয়েছেন। আটলাসের বিপক্ষে তার অভিষেক হয়, এবং নেকাক্সার বিপক্ষে তিনি দুটি অ্যাসিস্ট করেছিলেন।
৫৯ মিনিটে পুমাসের ডিফেন্ডার হোসে কাইসেডোর হ্যান্ডবলের কারণে মিয়ামি পেনাল্টি পায়। স্পট কিক থেকে গোল করেন সুয়ারেজ, যা ছিল জুনে পালমেইরাসের বিপক্ষে ক্লাব বিশ্বকাপে গোলের পর তার প্রথম গোল। ৬৯ মিনিটে সুয়ারেজের দ্বিতীয় অ্যাসিস্ট থেকে তাদেও আলেন্দে গোল করে ম্যাচ নিশ্চিত করেন।
এই জয় ইন্টার মিয়ামিকে আত্মবিশ্বাসী অবস্থানে নিয়ে গেছে। মেসির অনুপস্থিতিতেও তার সতীর্থরা প্রমাণ করলেন, তারা জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে সক্ষম।