মাত্র ২০ বলে ১১ রান দিয়ে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট শিকার করেন রশিদ। তার শিকারে ছিলেন লন্ডন স্পিরিটের ওয়েন ম্যাডসেন, রায়ান হিগিন্স এবং লিয়াম ডসন। এই ম্যাচে তার উইকেট সংখ্যা ৬৫১-এ পৌঁছে যায়, যা টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ। তার ঠিক পেছনে রয়েছেন ডোয়েইন ব্রাভো (৬৩১ উইকেট), সুনীল নারাইন (৫৮৯), ইমরান তাহির (৫৪৭) এবং সাকিব আল হাসান (৪৯৮)।
ম্যাচ শেষে রশিদ বলেন, “জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করতে পেরে দারুণ লাগছে। দলের জন্য ভালো পারফর্ম করতে পেরে আমি খুশি।” আইপিএলের পর বিশ্রামে থাকায় মেজর লীগ ক্রিকেটে অংশ নেননি তিনি। তবে আফগানিস্তানের শপাগিজা ক্রিকেট লিগে খেলেছিলেন। ইংল্যান্ডের কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে তার কিছুটা সময় লেগেছে।
তিনি বলেন, “শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে একটু সময় লেগেছে। গত কয়েক মাসে আমি বেশি বল করিনি। তবে গত এক দশকে খেলা ক্রিকেট আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে।” তিনি আরও যোগ করেন, “পিচে টার্ন ছিল, আমি চেষ্টা করেছি সঠিক জায়গায় বল করতে। বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করেছি, যা বেশ কাজে দিয়েছে। এমন দ্রুত গতির টুর্নামেন্টে অভিজ্ঞতা অনেক সাহায্য করে।”
রশিদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের পাশাপাশি স্যাম কারানও ১৮ রানে ৩ উইকেট নেন। ফলে লন্ডন স্পিরিট মাত্র ৮০ রানে অলআউট হয়ে যায়। এরপর ওভাল ইনভিনসিবলস সহজেই রান তাড়া করে ম্যাচ জিতে নেয় এবং শিরোপা ধরে রাখার লড়াইয়ে দুর্দান্ত শুরু করে।