ফাইনালে বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাট করে রিজান হোসেনের ৯৫ রানের দুর্দান্ত ইনিংসের সুবাদে ২৬৯ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে। জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকা ২৩৬ রানে অলআউট হয়ে যায়। রিজান বোলিংয়েও দ্যুতি ছড়ান, ৮.৪ ওভারে মাত্র ৫ উইকেট শিকার করে দলের জয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন।
সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১২৮ রানে গুঁড়িয়ে দিয়ে ১২৮ বল হাতে রেখে জয় ছিনিয়ে নেয়। তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২৭৪ রান করে ৯১ রানের জয় পায় টাইগার যুবারা। তবে পঞ্চম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৭৫ রানে অলআউট হয়ে ৫ উইকেটে হার মানে বাংলাদেশ। ষষ্ঠ ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে ৮৯ রানে আটকে দিয়ে ২০৯ বল হাতে রেখে ৯ উইকেটের দাপুটে জয় অর্জন করে তারা। অষ্টম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৪৭ রানে অলআউট করে ১২৩ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটে জয় পায় বাংলাদেশ।
ফাইনালে রিজান হোসেনের অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্স সিরিজ জয়ে মুখ্য ভূমিকা রাখে। ব্যাট হাতে ৯৫ রান এবং বল হাতে ৫ উইকেট নিয়ে তিনি ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হন। তার এই অলরাউন্ড নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ৬ ম্যাচে ৫ জয় নিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের শিরোপা ঘরে তুলে।