প্রতিযোগিতাটি আটটি জোনে বিভক্ত করা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি জোনে আটটি করে জেলা অন্তর্ভুক্ত। জোনগুলোর নামকরণ করা হয়েছে দেশের প্রধান নদ-নদীর নামে। এগুলো হলো—পদ্মা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, কর্ণফুলী, রুপসা, ধানসিঁড়ি, সুরমা এবং মধুমতি।
প্রতিটি জোনের জন্য নির্দিষ্ট ভেন্যু নির্ধারণ করা হয়েছে। পদ্মা জোনের খেলা হবে বগুড়ায়, তিস্তা জোনের রংপুরে, ব্রহ্মপুত্র জোনের টাঙ্গাইলে, কর্ণফুলী জোনের কুমিল্লায়, রুপসা জোনের যশোরে, ধানসিঁড়ি জোনের বরিশালে, সুরমা জোনের সিলেটে এবং মধুমতি জোনের খেলা অনুষ্ঠিত হবে গোপালগঞ্জের বাংলাদেশ ন্যাশনাল কাবাডি একাডেমিতে।
জোনাল পর্যায়ের খেলা শেষে প্রতিটি জোনের বিজয়ী দল অংশ নেবে আন্তঃজেলা চ্যাম্পিয়নশিপে। এরপর সেমিফাইনালে উত্তীর্ণ চারটি দল সার্ভিসেস দলের সঙ্গে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
এই প্রতিযোগিতা বাংলাদেশের কাবাডি খেলার উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, জুলাই ২০২৫ থেকে জুন ২০২৬ পর্যন্ত জাতীয় পর্যায়ে ১০টি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ৭টি ইভেন্টে অংশ নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। এছাড়া চারটি প্রশিক্ষণ ক্যাম্পেরও আয়োজন করা হবে।