৩৫ বছর বয়সী ডসন গত পাঁচ মৌসুমে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন। হ্যাম্পশায়ারের হয়ে ২০২৩ সাল থেকে তিনি ১২৪ উইকেট নিয়েছেন এবং ৫৯.৭৫ গড়ে ৯৫৬ রান করেছেন। এ সময়ে তাঁর নামে ৯টি সেঞ্চুরি এবং ১২ বার ইনিংসে ৫ উইকেট ও ৩ বার ম্যাচে ১০ উইকেট রয়েছে। গত জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি দলে ফিরে তিনি ২০ রানে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। ইংল্যান্ডের তারকা হ্যারি ব্রুক তাঁর ফেরা প্রসঙ্গে বলেন, “সে অত্যন্ত অভিজ্ঞ ও দক্ষ ক্রিকেটার। আশা করি, এ সপ্তাহে তার কাছ থেকে দারুণ পারফরম্যান্স পাব।”
ডসনের ৮ বছরের বিরতির সময় ইংল্যান্ড ১০২টি টেস্ট খেলেছে। তবে এই বিরতি ইংল্যান্ডেরই সাবেক স্পিনার গ্যারেথ ব্যাটির তুলনায় কম। ব্যাটি ২০০৫ সালের জুন থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ১১ বছর ১৩৭ দিন দলের বাইরে ছিলেন, যখন ইংল্যান্ড ১৪২টি টেস্ট খেলেছিল। তবে দুটি টেস্ট ম্যাচের মাঝে সবচেয়ে দীর্ঘ বিরতির রেকর্ড দক্ষিণ আফ্রিকার জন ট্রাইকোসের। ১৯৭০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট খেলার পর দক্ষিণ আফ্রিকার উপর বর্ণবাদের কারণে ক্রিকেট নিষেধাজ্ঞার ফলে তিনি দুই দশকেরও বেশি সময় টেস্টে ফিরতে পারেননি। পরে জিম্বাবুয়ের হয়ে ১৯৯২ সালে ভারতের বিপক্ষে ২২ বছর ২২২ দিন পর টেস্টে ফেরেন তিনি।