২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত লেস্টার সিটি, অ্যাস্টন ভিলা, লিডস ইউনাইটেড ও বোর্নমাউথের বিপক্ষে ওয়েস্ট হামের ম্যাচগুলোতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হলুদ কার্ড নেওয়ার অভিযোগ ওঠে পাকেতার বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালের আগস্টে শুরু হওয়া তদন্ত শেষে এফএ ২০২৪ সালের মে মাসে পাকেতার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যথাযথ প্রমাণের অভাবে এফএ অভিযোগ খারিজ করে দেয়।
পাকেতা একটি বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমি শুরু থেকেই নির্দোষ। এখনো বেশি কিছু বলতে পারছি না, তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। দুই বছর পর হাসিমুখে মাঠে ফিরতে মুখিয়ে আছি।’
অন্যদিকে তদন্তে অসহযোগিতা ও অভিযোগ অস্বীকার করায় পাকেতার বিরুদ্ধে আরও দুটি অভিযোগ আনা হয়। যদিও ফিক্সিংয়ের অভিযোগ প্রমাণিত না হলেও, তদন্তে অসহযোগিতার বিষয়ে তদন্ত কমিশন সত্যতা পেয়েছে। এই অপরাধে তাকে কী শাস্তি দেয়া হবে তা ভবিষ্যতে জানানো হবে।
এ ঘটনায় পাকেতার ফুটবল ক্যারিয়ার বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছিল। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে আজীবন নিষিদ্ধ করার শাস্তি হতে পারত। তবে অভিযোগ খারিজ হওয়ায় তিনি অবশেষে মুক্তি পেলেন এবং মাঠে ফিরার অপেক্ষায় রয়েছেন।