ম্যাচের শুরুতেই, ৫ মিনিটের মাথায়, কিলিয়ান এমবাপ্পে গোল করে মায়োর্কার জালের ঠিকানা খুঁজে পান। কিন্তু ভিএআরে অফসাইডের কারণে তার গোল বাতিল হয়। দ্বিতীয়ার্ধেও একই কারণে তার আরেকটি গোল বাতিল হয়, ফলে এমবাপ্পের জন্য হতাশার রাত হয়ে ওঠে।
মায়োর্কা ১৮ মিনিটে ধারার বিপরীতে গোল করে এগিয়ে যায়। ভেদাত মুরিকির গোলটি রিয়ালকে চাপে ফেলে। তবে রিয়াল দ্রুত সমতায় ফেরে। ৩৫ মিনিটে ডিন হাউসেনের বাড়ানো বলে হেড করে গোল করেন আর্দা গুলের। এর পরের মিনিটেই ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের একক প্রচেষ্টায় দারুণ এক গোল রিয়ালকে এগিয়ে দেয়, যা শেষ পর্যন্ত জয় নিশ্চিত করে।
ম্যাচের সবচেয়ে আলোচিত মুহূর্ত আসে দ্বিতীয়ার্ধের ৫৮ মিনিটে। আর্দা গুলের আরেকটি গোল বাতিল হয় হ্যান্ডবলের কারণে। বিপক্ষ ডিফেন্ডারের ক্লিয়ার করা বল গুলেরের হাতে লাগে, যা গোলরক্ষক লিও রোমান সেভ করতে ব্যর্থ হন। বলটি গুলেরের পায়ে চলে গেলে তিনি সহজেই জালে জড়ান। কিন্তু ভিএআরে হ্যান্ডবল ধরা পড়ায় গোলটি বাতিল হয়।
গোল বাতিলের এই ‘হ্যাটট্রিক’ সত্ত্বেও রিয়াল মাদ্রিদ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে। লা লিগায় তিন ম্যাচে তিন জয়ে তারা ৯ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে। বার্সেলোনা, ভিয়ারিয়াল ও অ্যাথলেটিক বিলবাও ৬ পয়েন্ট নিয়ে পিছনে রয়েছে, তবে তারা একটি করে ম্যাচ কম খেলেছে।
